Monday, September 19, 2016

ফেল করা ছাত্র-ছাত্রীরা কেমনে পাশ করে নতুন করে?

ফেল করা ছাত্র-ছাত্রীরা কেমনে পাশ করে নতুন করে? তাও আবার (A+) নিয়ে, যদি তারা (A+) ছাত্রছাত্রী হয়ে থাকে তারা কি করে ফেল যায়? পুনরায় যদি খাতা দেখার নিয়ম না থাকতো তাহলে চিন্তার করেছেন কতজন ছাত্র ছাত্রীর ভবিষ্যের মাইরে..........? খাতা কাটার সময় শিক্ষক করে কি? নাকি শিক্ষা মন্ত্রালয় থেকে বলা হয়েছে ঘুমিয়েও খাতা কাটতে পারবি আবার বউয়ের লগে চুদার সময় ও খাতা কাটতে পারবি........ ...... হায়রে ( শিক্ষক + শিক্ষা ব্যবস্থা + শিক্ষা মন্ত্রী+ সরকার+ প্রসাশনিক ব্যবস্থা)
এই থেকে কি আমরা বুঝতে পারি নাহ যে শিক্ষক খাতা কাটার সময়ের আগে বউয়ের লগে চু ..................................মনে অনেক কিছুই আসতেছে বলার জন্যে...
আগামীতে শিক্ষা ব্যবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে এই প্রশ্ন এখনো মানুষের মাঝে উত্তরহীন থেকে যাবে.......... প্রথমবার পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের ঘাগলা থাকায় দ্বিতীয়বার প্রকাশ করা হল শিক্ষামন্ত্রালয় থেকে.........
# চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ২০১৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনর্নিরীক্ষণের পর ৩২৯ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন করে পাস করেছেন ৮৬ জন শিক্ষার্থী। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯ জন শিক্ষার্থী।
# রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ২০১৬ সালের এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় এ ফল প্রকাশ করা হয়। এ বছর বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শাখা মিলে ৪০ হাজার ৮১৬ জন ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছিল। পাস করেছে ১২২ জন।
# যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীন ২০১৬ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষায় ১৪৩ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এরমধ্যে অকৃতকার্য ৩৯ জন পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। একই সঙ্গে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯ জন। শনিবার বোর্ডের ওয়েবসাইটে পুনঃনিরীক্ষার এ ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
# বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের অধীন ২০১৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল পুনর্নিরীক্ষণে আরো ৩০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। শনিবার বরিশাল বোর্ড কর্তৃপক্ষ পুনর্নিরীক্ষণের এ ফল ঘোষণা করে। ফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য মোট ১৯ হাজার ৬৯৯ শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। এদের মধ্যে ৫ হাজার ৭২৬ জনের আবেদন মঞ্জুর হয়। তাদের মধ্যে মোট ৭৮ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এদের মধ্যে অকৃতকার্য ৩০ জন পাস করেছেন ও নতুন করে দুইজন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
#
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীন চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার বিকাল ৫টায় এই ফল প্রকাশ করা হয়।এতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে ১১৫ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। এ নিয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়াল ২৮ হাজার ২২৫ জনে। পুনর্নিরীক্ষণের আগে প্রকাশিত ফলে এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২৮ হাজার ১১০ জন শিক্ষার্থী।

Saturday, August 6, 2016

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ধনী

তিনি কখনো আলোচনাতেই থাকেন না। অর্থ বা ব্যাংক ঋন নিয়ে কোন কেলেঙ্কারির কথাও কখনো শোনা যায়নি। তার ব্যবসা বাণিজ্য নিয়েও কোন নেতিবাচক কথা কেউ কখনো শোনেনি। তিনি চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী শওকত আলী চৌধুরী। চট্টগ্রামসহ সারা দেশে তিনি ‘ডিসকো শওকত’ হিসেবে খ্যাত এবং পরিচিত।
বাংলাদেশ আয়কর বিভাগ থেকে সদ্য ঘোষিত দেশের শীর্ষ ১০ জন ধনী ব্যাক্তির তালিকায় এক নম্বরে রয়েছেন এই ডিসকো শওকত। তিনি ফিনলে প্রপার্টিজ-এর পরিচালক ও অংশীদার। এ ছাড়া তিনি ইস্টার্ণ ব্যাংক-এরও পরিচালক।
২০১৩-১৪ করবর্ষের সম্পদ বিবরণীর ভিত্তিতে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১০০ কোটি টাকার বেশি নিট সম্পদের মালিক রয়েছেন ২৫ জন। আর ৫০ কোটি বা তার চেয়ে বেশি টাকার নিট সম্পদের মালিকের সংখ্যা ৪৭। অর্থসম্পদের মালিকানা হিসাবে দেশের এক নম্বর শীর্ষ ধনী হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন চট্টগ্রামের ডিসকো শওকত। দায় দেনা বাদ দিয়ে তার মোট নীট সম্পদের পরিমাণ টাকার অংকে ২৭৫ কোটি টাকা।
ডিসকো শওকত

ডিসকো শওকত চট্টগ্রামে তিনি নগদ টাকার কুমির হিসেবে খ্যাত। তার টাকা খরচ করার মানসিকতা আকাশের মতই বিশাল। প্রচার-প্রচারণা থেকে দূরে থাকতেই ভালোবাসেন তিনি। ঘনিষ্ঠজনদের কারণে-অকারণে অথবা কথায় কথায় তিনি আদর করে গালি দিতে পছন্দ করেন, সবাই সেটি উপভোগও করে।
তিনি থাকেন চট্টগ্রাম মহানগরীর সার্সন রোডের পাহাড়ের চূড়ায় সুবিশাল বাংলো বাড়িতে। মানুষকে সহজে আকৃষ্ট করার এক অসাধারণ মোহনীয় ক্ষমতা শওকত আলীর। তার প্রথম সন্তান মেয়ে জারা লন্ডনে পড়াশোনা শেষ করে দেশে ফিরেছেন। গত বছর মেয়ের বিয়েতে যেসব আয়োজন ছিল তাতে বিয়েটি স্থান করে নিয়েছে চট্টগ্রামের এ যাবৎকালের সবচেয়ে আলোচিত বিয়ে আয়োজন হিসাবে। কলকাতা থেকে আসা বাবুর্চিরা গায়ে হলুদের খাবার রান্না করে ফিরে গেছেন সেদেশে।
কলকাতার বাবুর্চিদের রান্না করা খাবারে পানি আর তেল ছাড়া চট্টগ্রামের কোন উপাদানই ব্যবহার করা হয়নি। সবই এসেছে ব্যাংকক ও কলকাতা থেকে। বিয়ে দিয়েছেন চট্টগ্রামের আরেক ধনাঢ্য ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন আলমের বড় ছেলে সাজ্জাদ আরেফিন আলম মুনের সঙ্গে।
দেশের শীর্ষ ১০ সম্পদশালী ব্যক্তির তালিকায় ২য় অবস্থানে রয়েছেন নাভানা গ্রুপের সাইফুল ইসলাম, যার নিট সম্পদের পরিমাণ ২৭০ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন বসুন্ধরা গ্রুপের সাদাত সোবহান। তার নিট সম্পদের পরিমাণ ২০৫ কোটি টাকা। ২০০ কোটি টাকা নিট সম্পদ নিয়ে তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছেন হোসাফ গ্রুপের মোয়াজ্জেম হোসেন। তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, যার নিট সম্পদের পরিমাণ ১৬৫ কোটি টাকা। শীর্ষ সম্পদশালীর তালিকায় এর পরের স্থানে রয়েছেন আফরোজা বেগম। তার নিট সম্পদের পরিমাণ ১৫৮ কোটি টাকা।

১৫৫ কোটি টাকা নিট সম্পদ নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছেন বসুন্ধরা পরিবারের আরেক সদস্য সাফওয়ান সোবহান। সম্পদশালীদের তালিকায় সবচেয়ে বেশি সদস্য রয়েছেন আকিজ পরিবারের। এ পরিবারের পাঁচ সদস্য এস কে বশিরউদ্দিন, এস কে জামিল উদ্দিন, এস কে জসিম উদ্দিন, শেখ শামীম উদ্দিন ও শেখ নাসির উদ্দিন প্রত্যেকেই ১৪০ কোটি টাকার নিট সম্পদের মালিক। ১৪০ কোটি টাকার নিট সম্পদের মালিক প্রাইম ব্যাংকের পরিচালক এম এ খালেকও। যৌথভাবে তারা রয়েছেন তালিকার অষ্টম স্থানে।
১৩৭ কোটি টাকার নিট সম্পদ নিয়ে তালিকার নবম স্থানে রয়েছেন বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সোহেল এফ রহমান। ১৩৫ কোটি টাকার নিট সম্পদ নিয়ে মঞ্জুরুল ইসলাম রয়েছেন দশম স্থানে। তালিকার ১১তম স্থানে আছেন আনোয়ার হোসেন। তার নিট সম্পদ রয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।
এর পরের অবস্থানগুলোতে রয়েছেন ক্রমানুসারে নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম, প্রাণ আরএফএল গ্রুপের আহসান খান চৌধুরী, চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মো. সাইফুল আলম, মো. জহিরুল ইসলাম চৌধুরী, এনটিভির কর্ণধার মো. মোসাদ্দেক আলী, হাজি ইউনুস আহমেদ, গাজী গ্রুপের কর্ণধার গোলাম দস্তগীর গাজী এবং নিটল-নিলয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল মাতলুব আহমাদ

Thursday, August 4, 2016

ফেসিয়াল করার সঠিক নিয়ম



সারা বছরই আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে হয়। কিন্তু গরমের সময়টায় ত্বকের যত্ন নেয়াটা হয়ে যায় বাধ্যতামূলক। এই সময়ে ময়শ্চারাইজ়ারও মাখা যায় না। তাই গরমকালে ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে বাড়তি যত্ন নিতেই হবে।

আমরা মনে করি ত্বকের পরিচর্যার জন্য হয়তো অনেক কিছু প্রয়োজন। আসলে কিন্তু তা নয়। আমরা রান্নাঘর বা ফ্রিজ থেকেই পেতে পারি প্রয়োজনীয় উপকরণ যা দিয়ে ধরে রাখতে পারি প্রতিদিনের সুন্দর ত্বক।

ঘরোয়া জিনিস ব্যবহার করে কীভাবে ফেসিয়াল করব, আর কোন ত্বকে কোন ফেসিয়াল ভাল হবে সেটা আগে জেনে নিই ওমেন্স ওয়ার্ল্ডের পরিচালক রূপবিশেষজ্ঞ ফারনাজ আলমের কাছে।


চট জলদি রূপচর্চার বেশ কিছু উপায় বাতলে দিলেন ফারনাজ। এখন যে কোনোটি ট্রাই করুন
ফেসিয়াল করার সঠিক নিয়ম  রূপচর্চার টিপস্ 


.....ফেসিয়ালের ধাপগুলো এভাবে অনুসরণ করুন......

ক্লিঞ্জিং
প্রথমে ক্লিঞ্জিং দিয়ে মুখ ধোয়ার পূর্বে প্রথমে গরম ভাপ নিয়ে নিন। এটি আপনার মুখের লোমকুপগুলো খুলে দিতে সাহায্য করবে। ভাপ নেয়া হয়ে গেলে ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন ভালো করে। দুধে তুলা ভিজিয়ে ত্বক পরিস্কার করে নিতে পারেন।

ক্রিম ম্যাসাজ
ফেসিয়াল ক্রিম দিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে নিন।

স্ক্র্যাবিং
এবার স্ক্র্যাব দিয়ে মুখ আলতো ভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘষুন। তারপর উষ্ণ তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য চালের গুঁড়া, সুজি অথবা চিনি হতে পারে সবচেয়ে ভালো স্ক্র্যাব।

টোনিং
সমপরিমাণ ভিনেগার ও গোলাপ জল মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন টোনার। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে খুবই উপযোগী। তুলা দিয়ে টোনার মুখে লাগান কিন্তু ভুলেও ঘষবেন না। চোখের কাছে লাগাবেন না।

এই পর্যায়ে ফেসিয়াল যে কোনো একটি মাস্ক প্রস্তুত করুন।

একটা শসা কুড়িয়ে, সেটা থেকে রসটা বের করে এক চামচ চিনি ভাল করে মিশিয়ে কিছুক্ষণ ফ্রিজে রেখে দিন। ত্বকে মেখে দশ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। শসার রস ত্বককে হাইড্রেট করে, ফলে ত্বক অনেক মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়।

দু’চামচ মসুর ডাল সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে মসুর ডাল বেটে তার মধ্যে অল্প দুধ ও আমণ্ড তেল মিশিয়ে একটা মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এই প্যাকটা মুখে মেখে দশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ঘষে ঘষে ধুয়ে নিন।

শসার রস, এক কাপ ওটমিল ও এক টেবিল চামচ দই একসঙ্গে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার এই মিশ্রণটা পুরো মুখে মেখে তিরিশ মিনিট রেখে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে নিন।

একটা ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে এই মিশ্রণটা ২০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন।

আজকাল সারা বছর টমেটো পাওয়া যায়। একটি টমেটো ভাল করে চটকে নিন। সঙ্গে আধা চা চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে আমাদের ত্বকের দাগগুলো সব মিলিয়ে যাবে।

ফুটন্ত গরম পানিতে ১ চামচ গ্রিন টি কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। ১টি বাটিতে ২ চামচ মুলতানি মাটি নিন। তাতে ২-৩ চামচ গ্রিন টি ভেজানো পানি মেশান। অ্যালোভেরার আবরণ সরিয়ে রস বের করে নিন। এবার মুলতানি মাটি ও গ্রিন টির মিশ্রণে মিলিয়ে নিন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন, তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

বাহ! দেখুন তো আয়নায়, স্টোরিটা পড়েই কেমন যেন উজ্জ্বল হয়ে উঠেছেন, এবার ঝটপট শুরু করুন।
ট্যাগস – ফেসিয়াল, ফেসিয়াল ক্রিম, ফেসিয়াল করার নিয়ম, ফেসিয়াল মাস্ক, ফেসিয়াল স্ক্রাব, ফেসিয়ালের নিয়ম, ফেসিয়াল টিপস, ফেসিয়াল করার উপায়, ফেসিয়াল কি, ফেসিয়াল প্যাক, ফেসিয়াল করা, গোল্ড ফেসিয়াল, ছেলেদের ফেসিয়াল, হারবাল ফেসিয়াল, ফ্রুট ফেসিয়াল, ঘরোয়া ফেসিয়াল, পার্ল ফেসিয়াল, চকলেট ফেসিয়াল, অরেঞ্জ ফেসিয়াল, হোয়াইটেনিং ফেসিয়াল



Wednesday, August 3, 2016

ব্রেট লির ঘনিষ্ঠতার দৃশ্যে কাঁচি, মিডিয়ায় তোলপাড়



সাবেক অজি গতি তারকা ব্রেট লি অভিনীত ছবি 'আনইন্ডিয়ান'। ভারতীয় বংশোদ্ভুত অস্ট্রেলিয়ান পরিচালক অনুপম শর্মা পরিচালিত এই ছবিতে ব্রেট লির সঙ্গে নায়িকা তন্নিষ্ঠা শর্মার একটা 'স্পর্শকাতর' দৃশ্য আছে৷ যেহেতু ছবিটির প্রযোজক অস্ট্রেলিয়ান, আর পুরো ছবিটাই অস্ট্রেলিয়ায় তোলা, সেহেতু কোন সমস্যাই হয়নি এমন দৃশ্য নিয়ে ভাবার৷ কিন্তু ছবিটি ভারতে মুক্তি দেওয়ার জন্য ওই দৃশ্যটি কেটে ফেলেন অনুপম শর্মা। আর এটা নিয়ে মিডিয়া সেন্সর বোর্ডকে তুলোধোনা করছে।

সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশনের (সিবিএফসি) দায়িত্ব রয়েছেন পহলাজ নিহালনি৷ আগে থেকেই তার সম্পর্কে অবগত হওয়ার কারণেই তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় মিডিয়া। হালে সিবিএফসি সম্পর্কে এমন একটা ধারণাও তৈরি হয়েছে যে, ছবিতে কেউ সামান্য ঘনিষ্ঠ হলেই সেই দৃশ্যে কাঁচি পড়বেই। সে সব খবর সম্পর্কে বোধহয় যথেষ্ঠ ওয়াকিবহাল ছিলেন অনুপম৷ সুতরাং সেন্সর বোর্ড নাকি ওই তন্নিষ্ঠা-ব্রেট লির ঘনিষ্ঠ দৃশ্য দেখেই তা পুরোপুরিই বাদ দিতে বলতে পারেন, এমন একটা অনুামান আগেই করেছিলেন তিনি৷

সুতরাং গত মাসের শেষে যখন সত্যি-সত্যি সে দৃশ্য বাদ গেল, তখন আবারও সেন্সরের খনিক তুলোধোনা হল ভারতীয় মিডিয়ায়৷ এ বিষয়ে সে সময় ব্রেট লিকে প্রশ্ন করলে, তিনি পরিষ্কার বলে দেন, তিনি ওই রাস্তায় পা-ই দেবেন না৷ ওদিকে পহলাজ কিন্তু সমানেই দাবি করে গিয়েছেন, তারা সেই দৃশ্যে সামান্যই কাটতে বলেছিলেন৷ শেষে সব জল্পনার অবসান ঘটালেন স্বয়ং পরিচালক অনুপম৷

গত মঙ্গলবার তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানান, নিহালনির দাবি সঠিক৷ ভারতীয় সংস্কার মেনে, তিনিই সে দৃশ্য পুরোটাই বাদ দেবার ইচ্ছে প্রকাশ করেন৷ বাস্তবে তা করে ফেলার সিদ্ধান্তটা তার৷








পুরুষের ত্বক ভালো রাখতে ময়েশ্চারাইজার

 পানি ছাড়া যেমন আমরা বাঁচতে পারিনা, ঠিক তেমনি আদ্রতা ছাড়া ত্বক ভালো থাকতে পারেনা। ঠিকমতো যত্ন না নিলে ত্বক দেখায় শুষ্ক আর নিষ্প্রাণ। ধীরে ধীরে নষ্ট হয় ত্বকের সৌন্দর্য। বয়স বাড়ার আগেই বলিরেখা দেখা দেয়। কিন্তু ঠিক মতো ময়েশ্চারাইজারের ব্যবহার আপনার ত্বককে কোমল রাখে। এটা ত্বকের কোষ গঠন ও সুস্থতা রক্ষায় সহায়তা করে। তাই পুরুষের ত্বক ভালো রাখতে জেনে ময়েশ্চারাইজার কী উপকার করে তা জেনে নিন-
আপনার ত্বকের নিজস্ব ক্ষমতা রয়েছে সুস্থ থাকার। ময়েশ্চারাইজার এ কাজটি ভালোভাবে করতে সাহায্য করে।
দূষণ এবং ময়লা আপনার ত্বকের শত্রু। ময়েশ্চারাইজার এসবের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং ত্বককে নমনীয় রাখে।
আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত ময়েশ্চারাইজার বেছে নিতে হবে।
ময়েশ্চারাইজার ত্বককে উজ্জ্বল করে না। এটা ত্বককে দূষণ এবং ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে এবং আদ্রতা ধরে রাখে।
 ত্বক ভালো রাখতে 
যে ময়েশ্চারাইজারে সানস্ক্রিনের গুণাগুণ রয়েছে তা ত্বকের জন্য বেশি ভালো।
অনেকে মনে করেন ময়েশ্চারাইজার শুধুমাত্র দিনের বেলায় ব্যবহার করতে হয় কিন্তু তা ঠিক নয়। রাতেও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। কারণ ঘুমানোর পর আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে।
শেভ করার পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিৎ। তা নাহলে ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে।

শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে ময়েশ্চারাইজার বেশি ব্যবহার করতে হয়। ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে ত্বক হয় মসৃণ। যা আপনার বয়সকেও লুকাতে সহায়তা করে।
রূপচর্চার টিপস্

Monday, August 1, 2016

আপনারা মোবাইল এবং পিসি থেকে সম্পূর্ণ ফ্রী তে দেশে এবং বিদেশে কল করতে পারবেন


Bigo ব্যবহার করব কেমন করে?


১. Bigo ব্যবহার করতে চাইলে আপনার অবশ্যই একটি Android Device অথবা পিসি থাকতে হবে।


২. আপনার মোবাইল নাম্বার টি দিয়ে একটি Bigo Account নিবন্ধন করতে হবে।


৩. তারপর নম্বর ডায়াল করে কল দিতে হবে।
কেন Bigo ?


১. Bigo তে চলছে এক চরম অফার! আপনি নিবন্ধন করার সাথে সাথে পেয়ে যাবেন ১১৬০ পয়েন্ট।


২. প্রতি মিনিট এর জন্য ১১ পয়েন্ট কাটা হবে Bangladeshi Number এ।


৩. বিভিন্ন দেশের কল রেট বিভিন্ন, যেমন Chaina এর জন্য প্রতি মিনিট মাত্র ১ পয়েন্ট।


৪. প্রতি বার এর কল এ নাম্বার পরিবর্তন হয়ে যায়।





৫. যাকে কল দিবেন তার BIGO থাকতে হবে না।


৬. প্রতিবারের লগইন এ পেয়ে যাবেন ২০ পয়েন্ট করে।


৭. কোন বন্ধু কে INVITE করলে পেয়ে যাবেন ২০০ পয়েন্ট।


৮. LIBON এর মত কল কথা আটকে যাবে না।


৯. কথা খুবই পরিস্কার ।


১০. Bigo থেকে Bigo তে করতে পারবেন ফ্রী Ultra HD ভিডিও কল।





১১. প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১১৫২ ক্রেডিট!!!







download click here plsss.......... bigo

নির্যাতন মধ্যে লক্ষ্যনীয় গুলো যেমন ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক, এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ, শারিরিক এবং মানসিক নির্যাতন

জ্ঞান-বিজ্ঞান- প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আর এমন সময় আমাকে “নারী নির্যাতন” প্রেক্ষিত বাংলাদেশ বিষয়ের উপর গবেষণা করতে হচ্ছে। যদিও আমার কাছে গবেষণাগার নাই তাই বলে বসে থাকলেতো হবে না। কোনো না কোনো মানুষকে এই ব্যাপারে কথা বলতে হবে তাই নাহ? আসলে আমাদের দেশে ‘নারী’ শব্দটি কি নির্যাতন ও শোষণের প্রতিশব্দে পরিণত হয়েছে? আসুন সামনের দিকে এগিয়ে যায় আমার বলার কি আছে এই লিখাতে।
|
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আসলেই এগিয়ে যাচ্ছে কিনা সেটা আমার থেকে আপনারাই ভালো বলতে পারবেন। দিনের পর দিন পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের সমাজের কাঠামো, বিকশিত হচ্ছে আমাদের সুশীল সমাজ সভ্যতায়। যদিও এখনো পুরোপরি সভ্যতা ধারন করতে পারি নাই। তবে একটা সময় পুরোপরি হয়ে যাবে আশা করি আমি। পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে মানুষের জীবনযাত্রায়। উন্নত হচ্ছে দিনের পর দিন আমাদের এই বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়! নারী সমাজের সাফল্যের প্রতিধ্বনি শোনা যায় সর্বক্ষণে ও সর্বক্ষেত্রে। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য, বন্ধ হয়নি-“নারী নির্যাতন” আর হবে কিনা জানিও না। যদিও আমরা মুখে ফটর ফটর করে বলি অনেক কমে গেছে আমাদের নারী নির্যাতন, আসলে কি কমে গেছে তা? আমাদের দেশের সর্বোচ্চ পদে যারা রয়েছে তারাই হচ্ছেন নারী......এক নজরে দেখেন দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধীদলেরও প্রধান হচ্ছেন নারী আর মহান সংসদের স্পিকার পদেও স্বমহিমায় মাথা উঁচু করে আছেন একজন নারী। এছাড়া বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের পদেও নারী। তার মানে বাংলাদেশের উচ্চ পদের মাথা গুলো হল এখন নারী। অথচ যখন ‘নারী নির্যাতনের’ বিষয়টি তাদের চোখের সামনে চলে আসে তখন তাদের হৃদয়ে যেন নীরবতার রক্তক্ষরণ প্রতিযোগীতায় নেমে যায় একের পর একেক জন। দেখি না তাদের মাঝে এর কোন সুরাহা আশার আলো প্রতিফলন ঘটাতে। ক্ষমতায় থেকে তারা সংবাদ সম্মেলনে দুই চারটা কথা বলেই মনে করে তাদের কাজ শেষ। এই যে ক্ষমতাধীন ব্যক্তিরা আপনারা সংবাদ সম্মেলনে দুই চারটা কথা বলেই কি মনে করেন এতেই কাজ হয়ে যাবে? এই সমান্যে প্রতিবাদে থেমে যাবে “নারী নির্যাতন”? নারী নির্যাতন যদিও এটা তাদের কাছে সাধারণ সব কিছুর মতই নিত্য ব্যাপার। অথচ দিনের পর দিন সাধারণ জনগনের কাছে “নারী নির্যাতন” অসাধারণ এক পরিণতি হয়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে সেটার নজর আমাদের ক্ষমতাধিরশীলের চোখের নজরে পড়ছে না। ভবিষ্যেতে পড়বে কিনা জানি না। আমি গত কয়েক মাস ধরে খবরের কাগজ পড়ছি প্রতিদিন। প্রতিদিন সংবাদ পত্রের প্রথম পাতায় “নারী নির্যাতনের” চিত্র বা খবর মনকে হতাশা গ্রস্থ করে তুলেছে আমাকে। খবরের কাগজে পড়লেই চোখের সামনে সবার আগে আসে “নারী নির্যাতনের” খবরটি। দুনিয়ার এত খবর থাকতে যে আমার চোখে এইটা পড়ে কেন বুঝনা। আর এসব নির্যাতন মধ্যে লক্ষ্যনীয় গুলো যেমন ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক, এসিড নিক্ষেপ, ধর্ষণ, শারিরিক এবং মানসিক নির্যাতন, এমনকি হত্যা। হত্যাতো এখন খেলায় পরিণতি হয়েছে, কোন একদিন এই খেলার উপর প্রতিবেদন তৈরি করবো ভাবছি। যাইহোক নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে মারাত্মক হচ্ছে “মানসিক নির্যাতন”। যদিও আমি ছেলে কিন্তু এইটা বুঝতে পারি “মানসিক নির্যাতন” হচ্ছে খুব কষ্টদায়ক আর এ কারণে হয়তো-বা অনেক নারীর নীরব হাহাকার চার দেয়ালের ভেতরে ঘুরে বেড়ায়। বর্তমান আমাদের সমাজে নারীরা স্বামীর হাতে বেশি নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। শুধু কি স্বামীর থেকে নিপীড়নের শিকার হচ্ছে নারীর? মাঝে মাঝে আমার কাছে হাস্যেকর কথা বলাতে ভালো লাগে, তা-নাহলে কবে কোন ছেলে ক্ষেপে যায় আমার উপরে....... যাইহোক ইদানিংতো একটা অভিযোগও উঠে আসছে, প্রেমিকাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করতেছে প্রেমিক হি হি হি হি। যাইহোক “শুধু কি স্বামীর থেকে নিপীড়নের শিকার হচ্ছে নারীরা?” তবে নারীরাও নারীর হাতে নিপীড়নের শিকার হন। এই যেমন ধরুণ শাশুড়ি ও ননদের কাছে, গল্প নয় ইদানিং এটা শুনা যাচ্ছে ঘরের ছোট বউরা, বড় বউদের হাতে মানসিক নির্যাতন শিকার হচ্ছে। আমার কথা কি বিশ্বাস হচ্ছে না তাইতো? কেন আপনারা স্টার প্লাস ও স্টার জলসা চ্যানেল দেখেন না? সেখানেতো দেখায়, এই চ্যানেল গুলোতে এইসব দেখায়তো, এই চ্যানেল গুলোর প্রভার আমার দেশের রমণী নারীদের মাঝে প্রচুর প্রভাব বিস্তার করছে।
|
“” ২০১৩ থেকে ২০১৪ এক বছরে বাংলাদেশে সাড়ে ৫ হাজারের বেশি নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ১৪টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তৈরি করা পরিসংখ্যানমতে, নির্যাতিত নারীদের মাত্র ২% আইনের আশ্রয় নেন।“” (এই তথ্যটি collect করেছি)
|
লোক লজ্জার ভয় এবং অন্তর্মুখীনতার কারণে অনেক নারী তার নির্যাতনের কথা লুকিয়ে রাখে। আসলে আমরা যে সমাজে বাস করি তা লুকিয়ে না রেখে উপায় ছিলো না, সমাজে নিজের এবং যে পরিবারে বসবাস করি সেই পরিবার সমাজের মাঝে ছোট হয়ে যাবে বলে বাধ্য হয়ে নারীরা নিজেই হজম করে নেই এই নির্যাতনকে। তাই তার না বলা কথা গুলো আর কেউ জানতেও পারেনা। সেসব যদি উঠে আসতো তাহলে প্রকৃত পরিসংখ্যানের চিত্র হয়তো শিউরে উঠার মতোই ভয়াবহ হয়ে যেতো। তাই আমার মতে নারীর প্রতি সব ধরনের নির্যাতন ও সহিংসতা বন্ধ করতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে এবং সমাজকে বদলাতে গেলে প্রয়োজন সচেতনতা, ধৈর্য, সহিষ্ণুতা এবং বহুমাত্রিক তৎপরতা......
আমি মনে করি সমাজে নারীর কঠোর আবস্থান তৈরি করতে পারবে, তাদেরকে –প্রথমত যা করতে হবে। নিজেকে ক্ষমতাহীন করে রাখার ধ্যান-ধারণা বদলাতে হবে এবং অবশ্যই নারী শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে। শিক্ষা, চাকরি, পুজি দিয়ে নারীকে স্বনির্ভর করে তোলার মানসিকতা অর্জন করতে হবে প্রতিটি পরিবারকে। তাহলেই আমাদের প্রত্যাশা নারী নির্যাতন মুক্ত একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণসহ অবস্থানের নিরাপদ সমাজ গঠন করতে পারবো।
|
নোট: এইখানে কিছু তথ্য জোগার করা হয়েছে, তথ্য গুলো ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টি চোখে দেখবেন।